নোয়াখালীতে হেযবুত তওহীদকে উচ্ছেদের আল্টিমেটাম: আইনি পদক্ষেপের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

গত ৭ সেপ্টেম্বর তারা হেযবুত তওহীদকে উচ্ছেদের আল্টিমেটাম দিয়েছে। তাদের প্রত্যেকটা কথা বে-আইনি। দেশে কি কোনো সরকার নেই, আইন নেই, সংবিধান নেই? আজ পর্যন্ত প্রশাসনকে কার্যতঃ কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। তাদের কাছে থাকা অত্যাধুনিক অস্ত্র উদ্ধারে কোনো অভিযান চালাতে দেখা যায়নি। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী যদি ২০১৬ সালের মতো নিষ্ক্রিয় ভূমিকায় থাকে তাহলে আমরা আক্রান্ত হবো।
কিন্তু আত্মরক্ষার অধিকার আমাদের আছে। হেযবুত তওহীদের লক্ষ লক্ষ কর্মী-সমর্থক রয়েছে। আমরা জীবন দিব কিন্তু উগ্রবাদীদের কাছে মাথা নত করব না। আর আত্মরক্ষার্থে আমরা যদি প্রতিরোধ গড়ে তুলি তাহলে সেখানে একটি যুদ্ধ পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে। এঘটনা বাংলাদেশকে নিয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে একটি খারাপ খবার যাবে। তৃতীয়পক্ষ এর সুযোগ নিতে ছাড়বে না।
এসময় তিনি সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন হেযবুত তওহীদের ঢাকা মহানগরের সাধারণ সম্পাদক ফরিদ উদ্দিন রব্বানি প্রমুখ।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীর চাষীরহাটে হেযবুত তওহীদের ইমামের বাড়িতে হামলা করে ১১৪ জন নারী শিশু বৃদ্ধকে মারাত্মকভাবে যখম করা হয়েছিল। দুইজনকে জবাই করে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছিল। ১৪ টি বাড়ি আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল।