
আব্দুল জলিলের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকীতে এলাকাবাসীর শোক প্রকাশ
আজ ১৯ জানুয়ারী আব্দুল জলিল-এর অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী। তার অকাল মৃত্যু আজও এলাকাবাসীর হৃদয়ে গভীর দাগ রেখে গেছে। মুক্তাগাছার পৌরশহরের ১ নং ওয়ার্ডই যার বেরে উঠা।
আব্দুল জলিল ছিলেন একজন সদাচারী, পরোপকারী এবং সবার কাছে অত্যন্ত শ্রদ্ধাশীল ব্যক্তি। আজ তার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এলাকাবাসী শোক প্রকাশ করেছেন এবং তাঁর কর্মময় জীবনের স্মৃতিচারণ করেছেন।
স্থানীয় বসিন্দা আব্দুল লতিফ সরকার বলেন, তিনি একজন সত্যিকার মানুষ, আব্দুল জলিল ছিলেন একজন ব্যক্তি, যার জীবন ছিল মানুষের কল্যাণে নিবেদিত। তিনি যে গ্রামে বাস করতেন, সেখানকার সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে ছোট-বড়, সকলের কাছে তিনি ছিলেন এক পরামর্শদাতা, বন্ধু এবং পথপ্রদর্শক। তার জীবনের মূল উদ্দেশ্য ছিল মানুষের পাশে দাঁড়ানো এবং সমাজের উন্নতি ঘটানো।
মো: জলিল প্রশংসার দাবিদার বলে মন্তব্য করেন প্রফেসর বাবুল তিনি বলেন , জলিল ভাই অত্যন্ত উদার, সরল এবং সহানুভূতিশীল ছিলেন। তিনি এলাকার গরীব-দুঃখী মানুষের সাহায্যে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তার এই পরোপকারী মনোভাবের কারণে সকলেই তাকে বিশ্বাস করতেন এবং শ্রদ্ধা করতেন। তিনি বিভিন্ন সমাজসেবা কার্যক্রমেও অংশ নিতেন এবং সর্বদা চেষ্টা করতেন যাতে তার এলাকাটি আরও উন্নত হয়।
স্থানীয় সুত্রে জানাযায় , তিনি নির্বাচিত সফল কাউন্সিলর , ১ওয়ার্ড র সাবেক সভাপতি ও সেক্রেটারি ,১ নং ওয়ার্ড বিএনপি সাবেক সদস্য ছিলেন , থ্রি হোল্ডার টেম্পু শ্রমিক ইউনিয়ন উপজেলা শাখা সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও মৎস্যজীবী কল্যাণ সমিতি মুক্তাগাছা উপজেলা শাখা গুরুত্বপুর্ণ দ্বায়ীত্ব পালন করেছেন । এছাড়াও লক্ষীখোলা পৌর গুরস্থান মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য ছিলেন ।
স্থানীয়রা আব্দুল জলিলের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সকলের কাছে দোয়া চেয়ে বলেন , আজও, আব্দুল জলিলের কর্ম এবং তার জীবনযাপন মানুষের মধ্যে অনুপ্রেরণা সঞ্চারিত করে। তার মৃত্যুর আট বছর পরও, তার স্মৃতি এলাকাবাসীর হৃদয়ে জীবিত রয়েছে। তিনি তার জীবনে যা কিছু করেছেন তা আজও মানুষের কাজে লাগে, এবং তার কাজের জন্য এলাকাবাসী চিরকাল কৃতজ্ঞ থাকবে।